বিদ্যালয়টি দুটি ভবন রয়েছে। একটি অনেক পুরনো টিন শেড ভবন। এতে চারটি কক্ষ রয়েছে। অন্যটি দুই কক্ষ বিশিষ্ট পি.ই.ডি.পি-২ নির্মিত। একতলা পাকা ভবন।
ত্রিমোহন গ্রামের ঘরে ঘরে শিক্ষার আলো জ্বালানোর লক্ষে এলাকার নিরক্ষরতা দুর করাসহ এলাকার উন্নয়নের প্রত্যয়কে সামনে রেখে শ্রী অভয় চরন সরকার এবং শ্রী ইন্দ্র মোহন সরকার ভেবে দেখলন গ্রামে একটি বিদ্রালয় স্থাপিত করা খুবই প্রয়োজন। তাহাদের উদ্যোগে সার্বিক সহযোগিতায় অত্র বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়।
বিদ্যালয়টির ভূমিদাতারা হলেন- শ্রী অভয় চরন সরকার ও শ্রী ইন্দ্র মোহন সরকার, মোট ভূমির পরিমান ১৬৯ডি.
ছবি | নাম | মোবাইল নং | ই-মেইল |
---|---|---|---|
![]() |
মোঃ মোশারফ হোসেন | +8801684462035 |
শিশু শ্রেণী- ৪২ জন, ১ম শ্রেণী- ৫৭ জন, ২য় শ্রেণী- ৫৫ জন, ৩য় শ্রেণী- ৬৬ জন, ৪র্থ শ্রেণী- ৭০ জন, ৫ম শ্রেণী- ৫৪ জন।
১১ সদস্য বিশিষ্ট পরিচালনা কমিটি, তন্মধ্যে পুরুষ সদস্য ৮ জন এবং মহিলা সদস্য ৩ জন।
২০০৯- পাশের হার ১০০% বৃত্তি-১ জন
২০১০-পাশের হার ১০০% বৃত্তি- ১ জন
২০১১-পাশের হর ১০০% বৃত্তি-২ জন
২০১২-পাশের হার ১০০% বৃত্তি ৩ জন
২০১৩-পাশের হার ১০০% বৃত্তি ০
১৫০ টি পরিবার উপবৃত্তির সুবিধা ভোগ করছে।
উপস্থিতি বৃদ্ধি সহ স্কুল ড্রেস নিশ্চিত করেছি। A+ বৃদ্ধি পেয়েছে।
ভবিষ্যতে শিক্ষার মান আরও বাড়াতে হবে । প্রতিটি শিশুকে বিদ্যালয়ে এসে লেখাপড়া করা নিষ্চিত করতে হবে। ঘরে ঘরে শিক্ষার আলো পৌছে দিতে হবে।
মির্জাপুর উপজেলা সদর হতে প্রায় ২ কি. মি. বংশাই নদীতে খেয়া পার হতে হয়। তারপর পায়ে হেটে, রিক্সা, নিজস্ব বাহনে।
১. শ্রেয়াস মাহমুদ- ৫ম শ্রেণী
২. সামির হোসেন- ৪র্থ শ্রেণী
৩. আদিল মাহমুদ- ৩য় শ্রেণী
৪.শরিফ হোসেন- ২য় শ্রেণী
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস